এফিলিয়েট মার্কেটিং কি? এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করা উপায়।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।

আমাদের চ্যানেলটি সাবসক্রাইব করুন

আস্সালামু আলাইকুম। প্রিয় বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন?  আবার ও আমি হাজির হয়ে গেলাম আপনাদের সামনে নতুন আরও একটি পোষ্ট নিয়ে।

আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব এফিলিয়েট মার্কেটিং কি? কিভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করা যায়।

ত চলুন বন্ধুরা আর দেরি না করে শুরু করে দেই আমাদের আজকের মূল আলোচনা।

সূচনা:-এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।

বর্তমানে এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে কম বেশি সবাই চায় ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে বাড়তি কিছু আয় করতে। 

আর যারা ঘরে বসে আয় করতে চান তাদের জন্য এফিলিয়েট মার্কেটিং হতে পারে সেরা উপায়।এফিলিয়েট মার্কেটিং ছাত্র-ছাত্রী, গৃহিণী, চাকরিজীবী প্রায় সবাই ঘরে বসে করে বাড়তি ইনকাম করতে পারবেন।

আপনি যদি এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ঘরে বসে টাকা আয় করতে চান তবে আমার আজকের এই পোষ্টটি মনযোগ সহকারে পড়ুন। 

কারন এই পোষ্টে আমি আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করব অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সর্ম্পকে। এখানে আমি ধাপে ধাপে আলোচনা করব অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে আয় করার উপায় গুলো।

ত আশা করছি আমার আজকের পোষ্টটি পড়ার পর আপনারা এফিলিয়েট মার্কেটিং সর্ম্পকে ভালো ধারনা লাভ করতে পারবন, এবং এখান থেকে আয় ও করতে পারবেন।

ত চলুন এফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে আয় করার উপায় গুলো আলোচনা করার আগে প্রথমে জেনে নেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি। 

    * এফিলিয়েট মার্কেটিং কি?এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।

এফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে অনলাইনের মাধ্যমে পণ্য বাজারজাতকরণ প্রকৃয়া। 

সহজ ভাষায় বলতে গেলে, অনলাইনে বিভিন্ন কোম্পানি বা প্রতিষ্টানের পণ্য অনলাইনের মাধ্যমে ক্রেতাদের কাছে প্রচার করে তা বিক্রি করে দেওয়া। এবং বিক্রিত পণ্যের নির্দষ্টহারে কমিশন আপনি এখান থেকে আয় করতে পারবেন।

অথাৎ,এফিলিয়েট মার্কেটিং এ আপনাদের কাজ হবে কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্টানের কোন পণ্যের লিংক আপনি বিভিন্ন স্যোশাল মিডিয়াতে করবেন এবং আপনার লিংক থেকে যত মানুষ পণ্য ক্রয় করবে আপনি তার কমিশন পাবেন।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে কিকি প্রয়োজন?এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।

আশা করছি আপনারা সবাই এতক্ষনে বুঝে গেছেন এফিলিয়েট মার্কেটিং কি।এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে, এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে কিকি প্রয়োজন হবে।

ত চলুন এবার জেনে নেই এফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য কিকি প্রয়োজন জেনে নেই।

  • সঠিক প্লাটফর্ম নির্বাচন।
  • বিষয় বস্তু খুজে বের করা।
  • পরিকল্পনা তৈরি করা।
  • ভালো কন্টেন্ট তৈরি করা। 
  • আপনার এফিলিয়েট সাইটটি সবার কাছে পৌছে দেওয়া।
  • কাংক্ষিত লক্ষ অর্জন করা।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করার উপায়।

বর্তমানে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করার অনেক উপায় রয়েছে। তার মধ্য থেকে আজ আমি আপনাদের সাথে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করার বেশ কিছু জনপ্রিয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

তাই এফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে আয় করার উপায় গুলো জানতে আজকের পোষ্টটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত ভালো ভাবে পড়ুন।এতে করে ইনশা আল্লাহ আপনারা সবাই এফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে ঘরে বসে আয় করতে পারবেন।

* ফেসবুকের মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং।

* ইউটিউবের মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং।

* টুইটারের মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং।

* ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং।

* ফেসবুকের মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং।এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।

আমরা সবাই জানি বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোর মধ্য ফেসবুক বেশ জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। আর আপনারা চাইলে খুব সহজে এই ফেসবুকের মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন। 

এর জন্য প্রথমে আপনাকে ফেসবুকে একটি পেজ বা গ্রুপ খুলতে হবে।এবার আপনি যে ধরনের প্রডাক্ট নিয়ে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান সেই প্রডাক্ট সর্ম্পকৃত পোষ্ট নিয়মিত করতে থাকুন।

প্রথম ২/৩ মাস একটু বেশি পরিশ্রম করলে দেখবেন অনেক ফ্যান ফলোয়ার পেয়ে যাবেন।আপনার যত বেশি ফ্যান ফলোয়ার থাকবে তত আপনার প্রডাক্ট সেল হবে সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে।

তাই আপনি যে ধরনের পণ্য সেল করতে চান সেই ধরনের মন মানসিকতার মানুষদের আপনার পেজ বা গ্রুপে নিয়ে আসার চেষ্টা করুন।

বর্তমানে ফেসবুকে এফিলিয়েট মার্কেটিং করা খুব সহজ হয়েগেছে। কারন এখন বেশির ভাগ লোকই ফেসবুক ইউজ করে থাকেন।

* ইউটিউবের মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং।এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।

ইউটিউব থেকে টাকা আয় করার কিন্তু একাদ্বিক উপায় রয়েছে। তার মধ্যে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা আয় একটি অন্যতম মাধ্যম। 

আপনাদের যদি ইউটিউব চ্যানেল থাকে তবে খুব সহজে সেখান থেকে এফিলিয়েট মার্কেটিং এর কাজ শুরু করে দিতে পারবেন।  

আপনি যে পণ্য এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান সেই পণ্যের গুন, বৈশিষ্ট,পণ্য ব্যবহারের সুবিধা ইত্যাদি ভালো ভাবে উল্লেখ করে একটি ভিডিও তৈরি করে তা ইউটিউবে আপলোড করোন।

এবং ভিডিও ডেস্কিপশন বক্সে অবশ্যই পণ্য ক্রয়ের লিংকটি দিয়ে দেবেন। এতে করে আপনার দেওয়া লিংকটি ব্যবহার করে যত লোক পণ্য ক্রয় করবে আপনি তার জন্য নির্দিষ্ট পরিমানে কমিশন পেয়ে যাবেন।        এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।

আমরা সবাই জানি যে ইউটিউব একটি জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম।তাই এখানে ভিডিও শেয়ার করার পূবে অব্যশই ভালো কোয়ালিটির ভিডিও শেয়ার করার চেষ্টা করবেন।

* টুইটারের মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং।এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।

জানি টুইটার বাংলাদেশে তেমন পপুলার না তবে প্রফেশনাল বেশির ভাগ মানুষরা কিন্তু টুইটার ব্যবহার করে থাকেন।

অনলাইনে কেনাকাটার জন্য প্রথমে প্রফেশনাল মানুষরাই আগ্রহ প্রকাশ করে থাকে, তাই সেই দিক বিবেচনা করে টুইটারই হতে পারে আপনার জন্য এফিলিয়েট মার্কেটিং করার সেরা প্ল্যাটফর্ম। 

তাই টুইটারে একাউন্ট খুলে সেখানে আপনি যে পণ্যের এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান সেই পণ্যের সর্ম্পকে ভালো ভালো টুইট করুন যাতে আপনার ফলোয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। 

মাঝে মাঝে ফলোয়ারদের সাথে আড্ডা দিন যাতে তারা আপনাকে বিশ্বাস করে, বন্ধুর মতো ব্যবহার করে।

আপনার পণ্যের প্রতি আগ্রহ আছে এমন মানুষদের যদি আপনি আপনার টুইটারের ফলোয়ার করতে পারেন তবে আপনি টুইটার থেকেই ভালো পরিমানে টাকা আয় করতে পারবেন।

* ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং।এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।

আপনাদের যদি একটি নিজের ওয়েবসাইট থাকে তাহলে সেখানে আপনি ব্লগের সাথে বিভিন্ন কোম্পানির পণ্যের লিংক শেয়ার করে সেখানে থেকে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ভালো পরিমানে টাকা আয় করতে পারবেন। 

আপনি যে কোম্পানির যে পণ্য নিয়ে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান সেই পণ্যের গুন, বৈশিষ্ট, ব্যবহারের সুবিধা ইত্যাদি সর্ম্পকে ভলো ভাবে উল্লেখ করে একটি ব্লগ লিখুন এবং সেখানে আপনার পণ্যে লিংক দিয়ে দিন।

এতে করে ক্রেতারা আপনার ব্লগ পড়ে পণ্য সর্ম্পকে জানতে পারবে এবং পণ্যটি যার প্রয়োজন হবে সে আপনার লিংক ব্যবহার করে পণ্যটি ক্রয় করে নিতে পারবে।এতে করে আপনি পণ্য বিক্রির জন্য নির্দিষ্ট পরিমানে কমিমন পেয়ে যাবেন।

আর এটিই সবচেয়ে ভালো উপায় ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং করা। আর বর্তমানে ওয়েবসাইট তৈরি করা তেমন কোন কঠিন কাজ নয়।             এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।

আর আপনি নিজেই কিন্তু খুব সহজে ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে পারবেন। আর ওয়েবসাইট তৈরি করতে বেশি টাকার ও প্রয়োজন হবে না।

আর এতে আপনি ব্লগ লেখার পাশাপাশি খুব সহজে বিভিন্ন কোম্পানির পণ্যের লিংক শেয়ার করে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করতে পারবেন।

* এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা।এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।

বর্তমানে কিন্তু প্রতিদিন অনলাইন থেকে ইনকাম হাজার হাজার সার্চ গুগোলে হয়ে থাকে। আর এখন অনলাইন থেকে আয় করার যত গুলো উপায় রয়েছে তার মধ্যে থেকে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে এফিলিয়েট মার্কেটিং।

আর বর্তমানে এফিলিয়েট মার্কেটিং করার অনেক গুলো সুবিধা রয়েছে। আর তার থেকে কয়েকটি সুবিধা আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব।

ত চলুন দেখে নেই এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা গুলো কিকি।

* বিনা পুঁজিতে বিজনেস করা যায়।

* এটি সবার জন্য প্রযোজ্য।

* এতে কোন অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নেই।

* নিজের পছন্দের পণ্য দিয়ে বিজনেস করা যায়।

* কম্পিউটারের প্রয়োজন হয় না।

* এতে ঘরে বসে সারা বিশ্বে ব্যবসা করা যায়।

* বিনা পুঁজিতে বিজনেস করা যায়।এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।

আমরা সবাই জানি যে কোন ধরনের বিজনেস হোক না কেন ছোট বা বড় সব ধরনের বিজনেস করার জন্য প্রয়োজন হয় পুঁজির।

কিন্তু এফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে এমন একটি বিজনেস আইডিয়া যেখানে বিনা পুঁজিতে আপনি বিজনেস শুরু করতে পারবেন।

যে সকল কোম্পানি এফিলিয়েট মার্কেটিং এপ্রুভ করে তাদের যে কোন পণ্য নিয়ে আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন।

এই বিজনেস করার জন্য আপনার কোন পুঁজির প্রয়োজন হবে না। আপনি শুধু বিভিন্ন কোম্পানির পণ্যের লিংক শেয়ার করে কাস্টমারদের আকৃষ্ট করার চেষ্টা করবেন।যাতে তার পণ্য ক্রয়ে আগ্রহ প্রকাশ করে।

* এটি সবার জন্য প্রযোজ্য।এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।

ছাত্র-ছাত্রী,গৃহিণী, বেকার, কর্মজীবী যে কেউ এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবে এটি সবার জন্য প্রযোজ্য। 

আর এই কাজ আপনি যেকোন জায়গায়, যেকোন অবস্থায় আপনি করতে পারবেন। আর যে কোন জায়গা থেকে অবসর সময়ে এফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায় বলেই, বেশির ভাগ সবাই এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে আগ্রহ দেখায়।

আর এফিলিয়েট মার্কেটিং যে কোন বয়সের লোক করতে পারবেন।

* এতে কোন অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নেই।এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করার আরও একটি বড় সুবিধা হলো অনলাইনে এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আপনার কোন প্রকার পূর্ব অভিজ্ঞার প্রয়োজন হবে না। এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।

আপনার যদি ইউটিউব,ফেসবুক চালানোর মতো যোগ্যতা থাকে তবে আপনি খুব সহজে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন।

* নিজের পছন্দের পণ্য দিয়ে বিজনেস করা যায়।এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।

এফিলিয়েট মার্কেটিং এ আপনারা আপনাদের নিজেদের পছন্দের পণ্য দিয়েই এফিলিয়েট শুরু করতে পারবেন।

আবার আপনি যেকোন সময় পণ্যের ক্যাটাগরি পরির্বতন করে নতুন পণ্য নিয়ে এফিলিয়েট মার্কেটিং এর কাজ করতে পারবেন।

আর এখানে আপনি নিজের ইচ্ছা মতো পণ্য পছন্দ করে আবার পরির্বতন করে ও এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন।

* কম্পিউটারের প্রয়োজন হয় না।এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।

বর্তমানে সবাই অনলাইলে ইনকাম করতে চায়। আবার অনেকে কম্পিউটার না থাকার কারনে ইচ্ছে থাকার পর ও অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন না।  এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।

কিন্তু এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য কম্পিউটার একদম বাধ্যতামূলক নয়।কম্পিউটার ছাড়া ও কিন্তু এফিলিয়েট মার্কেটিং করা সম্ভব।আবার অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় কম্পিউটারের চেয়ে মোবাইল  দিয়ে ভালো এফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায়।

* এতে ঘরে বসে সারা বিশ্বে ব্যবসা করা যায়।এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।

এফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে এমন একটি বিজনেস আইডিয়া যেখানে কোন ভৌগলিক সীমা রেখা নেই।এখানে আপনি ঘরে বসে সারা বিশ্বের সাথে আপনার ব্যবসার চালিয়ে যেতে পারবেন। 

তবে এই ক্ষেত্রে একটি বিষয় খেয়াল রাখবেন আপনি যে কোম্পানির পণ্য নিয়ে মার্কেটিং করছেন তারা যদি কোন নির্দিষ্ট দেশে তাদের পণ্য বিক্রি না করে তবে আপনি সে দেশে পণ্য বিক্রি করতে পারবেন না।

* এফিলিয়েট মার্কেটিং  এর অসুবিধা। এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।

আমরা জানি, প্রতিটা জিনিসের যেমন সুবিধা থাকে তেমনি আর প্রতিটা জিনিসে অসুবিধা ও থাকে।আর এফিলিয়েট মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে ও ঠিক এমনটা রয়েছে।

উপরে আমরা এতক্ষণ  এফিলিয়েট মার্কেটিং এর এত গুলো সুবিধা দেখেছি। কিন্তু এত সুবিধা থাকার পর ও এফিলিয়েট মার্কেটিং এর কিছু অসুবিধা ও রয়েছে।

ত বন্ধুরা চলুন এফিলিয়েট মার্কেটিং এর অসুবিধা গুলো জেনে নেই।

* আয়ের জন্য নির্দিষ্ট সময় অপেক্ষা করা।

* অনিশ্চিত যাত্রা।

* আয়ের কোন নিশ্চয়তা নেই।

* আয়ের জন্য নির্দিষ্ট সময় অপেক্ষা করা।এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করার জন্য এখানে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।

তবে এই অপেক্ষা ঠিক কতটা সময় হবে তা কেউ নির্দিষ্ট করে বলতে পারবে না।কারন আপনার ইউটিউবে, ফেসবুকে, টুইটারে অনেক লোক নিয়ে আসতে হবে।এবং অনেক ফ্রেন্ডস, ফলোয়ার তৈরি করে নিতে হবে। 

আর এই কাজ গুলো করার জন্য এখানে আপনাকে অনেক ধৈর্য ধরে সময় দিয়ে করতে হবে।

* অনিশ্চিত যাত্রা।এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনেকেই কিন্তু একটি স্মার্ট লাইফ গড়ে তুলতে পেরেছেন কথা টি সত্যি। কিন্তু একজন ফ্রিল্যান্সারের প্রথম যাত্রা অনিশ্চত হয়ে থাকে।

কারন এখানে কতটুকু শেখার পর, কতটুকু ধৈর্য ধরে কাজ করার পর আপনি সফলতা পাবেন এটি কিন্তু কেউ বলতে পারবে না এটি সর্ম্পূণ অনিশ্চিত।তবে ধৈর্য ধরে লেগে থাকলে ইনশা আল্লাহ আপনি সফলতা পেয়ে যাবেন। 

* আয়ের কোন নিশ্চয়তা নেই।এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।

এফিলিয়েট মার্কেটিং এ যেমন আনলিমিটেড আয় করা যায় তেমনি এখান থেকে কত টাকা আয় করতে পারবন তারও কিন্তু কোন নিশ্চিয়তা নেই।

আপনি একটি পণ্য সর্ম্পকে সব কিছু ভালো ভাবে রিভিউ করলে পোষ্ট করলে কিন্তু কেউ আপনার শেয়ার করা লিংক থেকে পণ্য ক্রয় করল না তবে আপনি এখান থেকে আয় করতে পারবেন না। 

শেষ কথা:-এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।

ত প্রিয় বন্ধুরা এই ছিল আমাদের আজকের আলোচনা এফিলিয়েট মার্কেটিং সর্ম্পকে।

আশা করছি আপনারা এই পোষ্টটি পড়ে এফিলিয়েট মার্কেটিং সর্ম্পকে মুঠোমুঠি ভালো ধারনা লাভ করতে পেরেছেন।

এবং আপনারা জানতে পেরেছেন যে, এফিলিয়েট মার্কেটিং কি? কিভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করা যায়।এফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে আয় করার উপায়, এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা এবং অসুবিধা সব কিছু আশা করি আপনার জানতে পেরেছেন।

আর আশা করছি আপনারা যদি আমার আজকের পোষ্টটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়েন তবে,ইনশা আল্লাহ আপনারা এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করতে পারবেন।

ত প্রিয় বন্ধুরা আপনাদের যদি এফিলিয়েট মার্কেটিং বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সর্ম্পকে কিছু জানার থাকে তবে অব্যশই নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে আমাকে জানিয়ে দেবেন।

আমি ইনশা আল্লাহ আপনাদের সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব। আমি আমি এফিলিয়েট মার্কেটিং সর্ম্পকে যতটা জানি চেষ্টা করব আপনাদের সাহায্য করার।

ত আবার ও বন্ধুরা নতুন কোন পোষ্টে নতুন কোন বিষয় নিয়ে আলোচা করতে আপনাদের সামনে আমি হাজির হয়ে যাব।আর এতক্ষন আমার পোষ্টটি মনযোগ সহকারে ধৈর্য ধরে পড়ার জন্য আপনাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

ত আজ এই পর্যন্তই, সবাই অনেক ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, নিরাপদে থাকবেন, আর আমার জন্য দোয়া করবেন।

আল্লাহ হাফেজ।

 এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments

You must be logged in to post a comment.

Related Articles
লেখক সম্পর্কেঃ

আস্সালামু আলাইকুম, আমি জহুরা। বর্তমানে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অর্নাস করছি। এবং পাশাপাশি একজন কন্টেন্ট রাইটার হিসাবে কাজ করছি।