অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে গুগল প্লে স্টোর থেকে আয় করবেন।

বর্তমান সময় আমাদের অনলাইনে আয় করার জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলছে। আমরা অনেকেই আছি এখন নিজের ক্যরিয়ার সঠিক ভাবে গঠন করার জন্য নানা কাজ করে দেওয়ার মাধ্যমে অনলাইন থেকে ইনকাম করে যাচ্ছি। আর এই বর্তমান সময় মোবাইল ও কম্পিউটার ব্যবহারের জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়ে যাওয়ায় আমরা আমাদের হাতে থাকা ব্যবহৃত মোবাইলের নানা কাজে নানা অ্যাপ ব্যবহার করে থাকি। তবে আপনি এই অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে গুগল প্লে স্টোর থেকে আয় করবেন তা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আজ আলোচনা করবো। 

আমাদের চ্যানেলটি সাবসক্রাইব করুন

এই কাজটি শুধু আমাদের দেশে নয় প্রায় সারা বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ মোবাইলের অ্যাপ তৈরি করে গুগল প্লে স্টোর এর মাধ্যমে আয় করে চলছে। আমরা আমাদের ব্যবহৃত মোবাইল দিয়ে বর্তমান সময়ে নানা কাজ করে থাকি কেউ ছবি তুলতে ভালবাসি, কেউবা গান শুনতে, গান এডিটিং করতে, ভিডিও এডিটিং করতে, বিভিন্ন কন্টেন্ট লেখা সহ আরো নানা কাজ আমরা এখন এই আমাদের হাতে থাকা স্মার্টফোনের সাহায্য করে থাকি।

এইসব কাজ করতে সাধারণত আমাদের স্মার্টফোনে নানা ধরনের অ্যাপ ব্যবহার করতে হয়। এইসব অ্যাপ ব্যবহার না করলে আমরা আমাদের সেই কাজটি কে হাসিল করতে পারিনা। আর তাই প্রতিনিয়ত আমরা নানান অ্যাপ ব্যবহার করে নানান কাজ করে থাকি।

সাধারণত আমাদের স্মার্টফোনের বহু অ্যাপ ও গেম রয়েছে যা বলে শেষ করা যাবে না। এইসব অ্যাপ আমরা গুগল প্লে স্টোর ছাড়াও বিভিন্ন কিছু এবার সাইট থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারি। তবে বেশিরভাগ অ্যাপই গুগল প্লে স্টোর এর মাধ্যমে ডাউনলোড করা হয়ে থাকে।

এই গুগল প্লে স্টোরে অ্যাপ ডাউনলোড করা খুব সহজ একটি ব্যাপার যেখানে আপনি শুধু অ্যাপের নামটি সার্চ বাটনে লিখে দিলেই সেই ধরণের অনেক অ্যাপ আপনার চোখের সামনে চলে আসে। সেখান থেকে আপনার যেটি খুশি সেটি আপনি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

এই নানান অ্যাপ সাধারণত নানান মানুষ তৈরি করে থাকে যখন আপনি গুগল প্লে স্টোর এর মাধ্যমে কোন অ্যাপ ডাউনলোড করবেন তখন সেই অ্যাপ যে মানুষ তৈরি করে গুগোল প্লে স্টোরে ছেড়েছে তার একটি লাভ হয়ে থাকে।

বর্তমান সময়ে মানুষ সাধারণত অনলাইনে অনেক কাজ করে গতানুগতিক ধারার চাকরির পেছনে না ছুটে ঘরে বসে আয় করে যাচ্ছে। আর এই অনলাইনে আয়ের অনেক উপায়ে হয়ে থেকে থাকে। ঠিক তেমনি আপনি যদি গুগল প্লে স্টোর থেকে আয় করতে চান তাহলে আপনি তা খুব সহজেই করতে পারেন।

এটি করতে হলে আপনাকে বেশ কিছু অ্যাপ বানাতে হবে, এবং তা গুগল প্লে স্টোর এর মাধ্যমে প্রকাশিত হলে আপনার সেখান থেকে একটি আই এর উৎস হয়ে দাঁড়াবে। আর তাই আপনি গুগল প্লে স্টোর করে কিভাবে আয় করবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত বলতে গেলে আপনাদের প্রথমে কি বলতে হবে সেটি হলো গুগল প্লে স্টোর থেকে আয় করার উপায়। নিচে সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

গুগল প্লে স্টোর থেকে আয়:

বর্তমান সময় মোবাইলের নানা অ্যাপ তৈরি হচ্ছে অ্যাপ থেকে টাকা আয়ের সবচেয়ে ভালো উপায় হিসেবে প্রতীয়মান হচ্ছে আমাদের সামনে। প্রতিদিনই অসংখ্য অ্যাপ বাজারে আসছে, আর এই গুগল প্লে স্টোর থেকে শুরু করে আপল অ্যাপ স্টরে সাড়ে চার মিলিয়ন অ্যাপ মজুদ রয়েছে। এই সকল অ্যাপ ডাউনলোড করে ইউজ করার মাধ্যমে যে অ্যাপটি তৈরি করে থাকে তার একটি আয়ের উৎস হয়ে থাকে।

কোন অ্যাপ তৈরির আগে আপনাকে যেসব বিষয় মাথায় রাখতে হবে সেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করাটা খুব জরুরি। তাই চলুন দেরী না করে অ্যাপ তৈরি ব্যাপারে কোন বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন সে সম্পর্কে জেনে নেই।

অ্যাপ তৈরির পূর্ব মুহূর্তে যেসব বিষয় খেয়াল রাখবেন:

আপনি যদি কোন অ্যাপ তৈরি করতে চান সেক্ষেত্রে আপনার যেটি সর্বপ্রথম লক্ষ রাখতে হবে সেটি হল অ্যাপের ধর্মের প্রতি আপনাকে একটি নির্দিষ্ট ভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে। যখন আপনি কোন অ্যাপ তৈরির ক্ষেত্রে কিভাবে টাকা আয় করা যাবে তার সঠিক মত লক্ষ রেখে কোন অ্যাপ তৈরি করবেন তখন আপনার উদ্দেশ্যটি এমনিতেই প্রতীয়মান হবে।

মনে করুন আপনি যদি কোন নিউজের অ্যাপ বানিয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনি সেখানে নিউজ তো অবশ্যই তাদের দেখাবেন ঠিক হই কিন্তু নিউজ দেখানোর পরেও আপনি সেখানে বিভিন্ন অ্যাড দেখিয়ে টাকা আয় করতে পারেন। তাছাড়াও আপনি বিভিন্ন টুলস এর অ্যাপ যেমন ছবি এডিটিং, ভিডিও এডিটিং, গেমস তৈরি করে বিক্রি করা বিভিন্ন অ্যাড দেখিয়ে গুগল প্লে স্টোর থেকে নানা ভাবে আয় করতে পারেন।

অ্যাপ তৈরির ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলোর প্রতি আপনার লক্ষ্য রাখা উচিত তা নিচে আলোচনা করা হলো:

  • যদি আপনি ব্যবসার কাজের জন্য অ্যাপ তৈরি করে থাকেন তাহলে আপনাকে এমন একটি অ্যাপ তৈরি করতে হবে যা পরিপূর্ণ ব্যবসার ক্ষেত্র হিসেবে বিবেচিত হয়। যেখানে আপনি সম্পূর্ণভাবে ব্যবসায়ী কাজ পরিচালনা করতে পারেন।
  • আপনি এমন কোন অ্যাপ যদি বানিয়ে থাকেন যা বাচ্চাদের উদ্দেশ্যে করে যদি বানিয়ে থাকেন তা হয়ে থাকে পরিপূর্ণ ফ্রী একটি অ্যাপ। ক্ষেত্রে সে অ্যাপটি ব্যবহার করতে কোনরকম খরচা বহন করতে হয় না।
  • আপনি যদি টাকা আয়ের জন্য কোন অ্যাপ তৈরি করে থাকেন তখন অবশ্যই আপনাকে টার্গেট করতে হবে অডিয়েন্স কে হবে সে সম্পর্কে অবশ্যই একটি নজর দিয়ে অ্যাপ তৈরি করতে হবে। যারা অ্যাপ্স টি ব্যবহার করবে তারা যেন সেই অ্যাপটি ব্যবহার করে কোন রকম ঝামেলায় না জড়ায় সেদিকে আপনাকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে।

গুগল প্লে স্টোর থেকে আয় করার স্বাভাবিক উপায় গুলো সম্পর্কে আপনার অবশ্যই ধারণা রাখতে হবে তাই আর দেরি না করে চলুন জেনে নেই গুগল প্লে স্টোর থেকে আয় করার উপায় সমূহ। এসব নিচে আলোচনা করা হলো:

১. মোবাইলের বিভিন্ন অ্যাপ মনিটাইজেশন করতে হয়:

গুগল প্লে স্টোর থেকে আয় করা অনেকটা সহজ এবং এটি বর্তমানে একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখানে অধিকাংশ অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে ইনকাম করে থাকে। কোনো তৈরি কৃত অ্যাপ এর ক্ষেত্রে বিজ্ঞাপনের প্রচার এর ধরন বিভিন্ন হয়ে থাকে, যেমন: পপ আপ অ্যাড, এনার বিজ্ঞাপন, ভিডিও বিজ্ঞাপন ইত্যাদি হয়ে থাকে।

যখন মোবাইলের বিভিন্ন অ্যাপ মনিটাইজেশন মাধ্যমে কথা আলোচনায় আসে তখন দুই ধরনের বিষয় আলোচনা করা হয়ে থাকে। মোবাইল অ্যাপের লাভাংশ সমানভাবে ভাগ করতে হয় ও মাসিক একটি সাবস্ক্রিপশন ফি ধার্য করতে হয়। বিশেষ করে আবহাওয়া সংক্রান্ত অ্যাপগুলো আই এর ক্ষেত্রে মনিটাইজেশন মডেলকে একটি বিশেষ ভাবে প্রাধান্য দেওয়া হয়ে থাকে।

২. অ্যাপ বিক্রি ও ইন অ্যাপ পারচেস:

সাধারণত গুগল প্লে স্টোর এর মাধ্যমে আয় এর ক্ষেত্রে এখানে একটি বিষয় আছে সেটি হল অ্যাপ ইন্সটল করার জন্য গ্রাহককে আগে পেমেন্ট দিয়ে দিতে হবে এটা হল একটি অ্যাপ বিক্রির একটি মাধ্যম। আরেকটি হলো ফ্রিতে কয়েক দিন ব্যবহার করতে পারবেন তারপর সেটি টাকা দিয়ে আপনাকে পুনরায় সেটিকে সক্রিয় করে নিতে হবে। অথবা আপনি যদি সেই অ্যাপটির বিশেষ কিছু পিকচার ব্যবহার করতে চান তাহলে আপনাকে টাকা দিতে হবে, এই নিয়ম গুলোকে ইন অ্যাপ পারচেস বলা হয়ে থাকে। 

প্রায় সকল ধরনের মোবাইল অ্যাপ গুলো মনিটাইজেশন করার ক্ষেত্রে আপনাকে কিছু কিছু বিষয় অনুসরণ করতে হবে। কোন কোন অ্যাপ এর ক্ষেত্রে যদি বিনামূল্যে পুরোপুরি ছাড় হয়ে থাকে তাহলে ডাউনলোড সংখ্যা এবং সেইসাথে বিজ্ঞাপন সংখ্যার উপর নির্ভর কর অ্যাপ মার্কেটে রেংক করা হয়।

অ্যাপ যখন ব্যবহারকারী বিনামূল্যে ব্যবহার করতে পারে কিছু কিছু অ্যাপের ক্ষেত্রে অ্যাপের ভার্চুয়াল কিছু উপাদান ব্যবহার করার জন্য টাকা প্রদান করতে হয়। এর মধ্যে বিদ্যমান রয়েছে অতিরিক্ত লাইভ অ্যাড ব্লক প্রিমিয়াম অ্যাপ কানট্রি কারেন্সি আরো অনেক কিছু।

৩. সাবস্ক্রিপশন:

ব্যবহারকারীরা সাপ্তাহিক মাসিক এবং বাৎসরিক হিসাবে চার্জ দিয়ে থাকে সাধারণত এক প্রকার ক্লাউডভিত্তিক বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এমন অডিও কিংবা ভিডিও কন্ট্রোল হিসেবে স্পটিফাই, গুগল মিউজিক, নেটফ্লিক্স, ইত্যাদি। বেশি সাবস্ক্রিপশন হয়ে থাকে অ্যাপ তৈরি কারীর এক ধরনের ভালমানের আয় হয়ে থাকে।

৪. ক্রাউডফান্ডিং:

ক্রাউডফান্ডিং সাধারণত একটি বিকল্প ফিন্ডিং অফ হিসেবে গৃহীত হয়ে থাকে। এটি সাধারণত বিনামূল্যে যে অ্যাপ গুলো ব্যবহার করা হয় সেখান থেকে টাকা আয়ের সবচেয়ে সহজ মাধ্যম হিসেবে গৃহীত হয়ে থাকে। এটি দ্বারা আপনি আপনার এ্যাপের আইডিয়া গুলো শেয়ার করে বিভিন্ন মাধ্যমে পাবলিশ করতে পারবেন।

সাধারণত ২০১৭ সালের দিকে হ্যালো নামে একটি অ্যাপ মনিটাইজেশন স্ট্রাটেজি অনুসরণ করে ১৪৮ ইউএসডি ডলার আয় করে। আর এরপর থেকেই এই ক্রাউডফান্ডিং কি সবার নজরে আসে যার মাধ্যমে গুগল প্লে স্টোর থেকে আই এর একটি বড় উৎস হয়ে থাকে।

৫. এফিলিয়েট লিংক:

আপনি চাইলে আপনার তৈরীকৃত অ্যাপে আপনি বিভিন্ন এফিলিয়েট লিংক গুলো যুক্ত করে আয় করতে পারেন। আর সেটি গুগল প্লে স্টোরে অ্যাপ থেকে আরেকটি অন্যতম উৎস হয়ে থাকে। আপনার তৈরীকৃত অ্যাপে আপনি অন্য একটা অ্যাপ এর ডাউনলোড লিঙ্ক যুক্ত করে দিলেন কিংবা যে কোন ধরনের পণ্যের লিঙ্গ যুক্ত করে দিলেন।

অ্যাপ ব্যবহার করি যদি সেই লিঙ্কে ক্লিক করে সেটি কিনে থাকে তাহলে আপনি কিন্তু একটি ভালোভাবে কমিশন পেয়ে যাবেন আর সেটি হচ্ছে এফিলিয়েট লিংক এর মাধ্যমে আয় গুগল প্লে স্টোরে তৈরিকৃত অ্যাপের মাধ্যমে একটি ভাল মানের আয়ের উৎস হিসেবে পরিচিত হয়।

পরিশেষে:

বর্তমান আমলাজোরা মোবাইল ব্যবহার করে থাকি আমরা কিন্তু অ্যাপ ব্যবহার করে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে থাকি। এইসব তৈরিকৃত অ্যাপ যে তৈরি করেছে সে একটি লাভজনক অবস্থায় পৌঁছে যায়। সাধারণত মিউজিক ,গেমিং, ভিডিও স্ট্রিমিং, অ্যাপ এ টাকা আয়ের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি লাভজনক হয়ে থাকে।

আর এই গুগল প্লে স্টোর আপনার তৈরীকৃত অ্যাপ যখন আপনি প্লে স্টোর সাইটে পাবলিশ করবেন তখন প্রতিটি অ্যাপ ডাউনলোডের ক্ষেত্রে ৩০% লাভ রেখে বাকি ৭০% যে তৈরি করেছে তাকে দিয়ে দিবে গুগল প্লে স্টোর। আর তাই বলা গুগোল প্লেস্টরে মাধ্যমে আপনার তৈরীকৃত অ্যাপ পাবলিশ করে আপনি অনেক ভাল একটি আয় করতে পারেন।

অ্যাপ এর চাহিদা ভবিষ্যতে কমার সম্ভাবনা সাধারণত খুব কম এই গেমিং অ্যাপ গুলো থেকে সাধারণত লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করা গেলেও সাধারণ থেকে টাকা আয় করার পরিমাণ হয়তো কিছুটা কম হয়ে থাকে। তবে সবার পরে শেষ কথা এটাই হবে আপনি যদি অ্যাপ তৈরি করে প্লে স্টোর থেকে আয় করতে চান তাহলে আপনাকে খুব ভালো মতন অ্যাপ বানানো জানতে হবে আপনাকে এই বিষয়টির ওপর পুরোপুরি দক্ষতা অর্জন করতে হবে।

অ্যাপ বানানোর পরে যত ধরনের সাইট রয়েছে তার মধ্যে গুগল প্লে স্টোর সাইটটি অনেক নামকরা আপনার তৈরীকৃত অ্যাপ পাবলিশ করে আপনার আয়ু বেশি হবে তাই আপনি আপনার তৈরীকৃত অ্যাপটি এখানেই পাবলিশ করুন।

আমাদের আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে দয়া করে আপনার পছন্দমত একটি সাইটে একবার শেয়ার করবেন। আপনার করা একটি শেয়ার আমাদেরকে আরো ভালো আর্টিকেল লিখতে উৎসাহিত করবে।

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments
Md Nahid hossen - Sep 13, 2021, 7:27 PM - Add Reply

সুন্দর পোস্ট

You must be logged in to post a comment.

You must be logged in to post a comment.

Related Articles
লেখক সম্পর্কেঃ

নাম: বাধন কুন্ডু । একজন আর্টিকেল রাইটার । ১০০% ইউনিক ও কপি মুক্ত আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি।