অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম ২০২২

আজকের মূল আলোচনার বিষয়টি হচ্ছে যে  জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম 2022 সালে এবং জন্ম নিবন্ধন করতে কি কি লাগে ও প্রয়োজন লাগে,  ২০২২ সালে।

আমাদের চ্যানেলটি সাবসক্রাইব করুন

এই সম্পূর্ণ বিষয়টি আপনারা যদি বেশি জানার জন্য আগ্রহী হয়ে থাকেন অবশ্যই এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে  পড়ুন।

আমরা অনেকেই আছি যে, অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের জন্মনিবন্ধনের তথ্য জানার জন্য চেষ্টা করে থাকি খুব সহজেই, আমাদের আজকের তথ্যটি হচ্ছে, অনলাইনে  জন্ম নিবন্ধন বিষয়ে আপনি কি জন্ম নিবন্ধন করতে চান, এবং খুব সহজেই করতে পারবেন।

তাহলে আপনাকে  অবশ্যই দেখতে হবে যে এখানে কী কী দরকার আপনার জন্ম নিবন্ধন করতে গেলে। যারা অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করতে চান তারা আজকের এই আর্টিকেলের সম্পূর্ণ বিষয়টি ভালোভাবে পড়তে হবে তাহলে বিস্তারিত বিষয় বুঝতে পারবেন খুব সহজেই। 

যাদের বিশেষ করে জন্ম 2022 সালের পরে তাদের জন্য জন্ম নিবন্ধন করতে গেলে,প্রয়োজন  অবশ্যই তাদের বাবা মায়ের জন্ম নিবন্ধন অবশ্যই প্রয়োজন হবে।

বর্তমানে এই সমস্যাটির কারণে অনেকেই ছেলে-মেয়ের জন্য জন্ম নিবন্ধন করতে গিয়ে নানান ঝামেলায় বা সমস্যায় পড়েছেন এমনটাই দেখা যায় খুব সহজেই। 

আমরা অনেকেই জানি যে, এর আগে যদি আমরা কেউ জন্ম নিবন্ধন করতে এত কিছু প্রয়োজন হতো না বা লাগতো না। শুধুমাত্র বাবা-মায়ের ভোটার আইডি কার্ড বা ন্যাশনাল আইডি কার্ডের নাম্বার দিয়ে জন্ম নিবন্ধন করা যেত খুব সহজেই, কিন্তু এখন আপনি যদি জন্ম নিবন্ধন করতে চান।

তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার পড়ার সার্টিফিকেট আইডি কার্ড দিয়ে হবে না। আপনার বাবা মায়ের যে জন্ম নিবন্ধন চিঠি রয়েছে, সেটিও প্রয়োজন পড়বে।

জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার নিয়ম 2022 জন্ম নিবন্ধন সংশোধন ২০২২

আমরা যারা এখন অনলাইনে জন্মনিবন্ধন করি তাদের বেশিরভাগই ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে যে। তাদের নাম কিংবা বাড়ির অ্যাড্রেস বাবা মায়ের নাম এগুলো বেশিরভাগ ভুল হয়ে থাকে খুব সহজেই,  এই বিশাল সমস্যা থেকে আপনি কিভাবে মুক্তি পাবেন।

এবং এটি আপনি কিভাবে সংশোধন করবেন এই বিষয়টি অবশ্যই আপনার জানা দরকার এবং জানতে পারবেন খুব সহজেই ।

আপনাদের কারোর যদি জন্ম নিবন্ধন এরকম ভুল হয়ে থাকে। এটি আপনারা কিভাবে সংশোধন করবেন। সে বিষয়টি আপনাদেরকে জানানোর জন্য চেষ্টা করবো। কিভাবে আপনারা জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে পারবেন খুব সহজেই।

যদি আপনার জন্ম নিবন্ধন করতে গিয়ে ভুল হয়ে থাকে। টেনশনের কোন কারণই নেই। সেই জন্ম নিবন্ধনের ভুলগুলো যদি আপনি সুন্দরভাবে সংশোধন করতে চান তাহলে প্রথমে এখানে ক্লিক করতে হবে এরপর আপনার যে তথ্যগুলো রয়েছে। সেই সব তথ্যগুলো আপনাকে পূরণ করতে হবে এবং এখানে একটি খালি ফরম পাবেন।

এরপর আপনি অবশ্যই অনলাইনে যে ভুল গুলো আপনার ছিল সেগুলো সংশোধন করে ঠিক করে দেওয়া হবে খুব সহজেই । এভাবেই মূলত আপনার জন্ম নিবন্ধন যদি ভুল হয়ে থাকে।

ঠিক এই ভাবে আপনারা জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে পারবেন খুব সহজেই,  আশা করি আপনারা ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন বিষয় সম্পর্কে। 

জন্ম নিবন্ধন করতে কিযতটুকু সম্ভব এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে চেষ্টা করেছি জন্ম নিবন্ধন বিষয়ক তথ্য গুলো আপনাদের মাঝে জানানোর জন্য।

আপনার যদি জন্ম নিবন্ধন বিষয়ে আরো কোনো তথ্য জানার ইচ্ছা হয়। তাহলে আমাদের কমেন্ট বক্সে লিখে আপনাদের মতামত জানিয়ে দিতে পারেন। 

কি কি লাগে। 

জাতীয় পরিচয়পত্র বা আইডিকার্ড থেকে শুরু করে পাসপোর্ট,ড্রাইভিংলাইসেন্স,ট্রেড লাইসেন্সসহ, দেশের অন্যন্যা যে কোন সাইটে বা বিষয়  অভ্যন্তরে গুরুত্বপূর্ণ কার্যকলাপের জন্য একটি অপরিহার্য নথি জন্ম নিবন্ধন সনদ খুব গুরুত্বপূর্ণ। 

জন্মসূত্রে একজন ব্যক্তির নাগরিকত্বের পরিচয় ধারণা করে এই জন্ম নিবন্ধন সনদপত্রটি খুব গুরুত্বপূর্ণ । তাই শিশু জন্মের পর পরই অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কাজের পাশাপাশি সকল  বাবা-মায়ের উচিত সরকারি খাতায় শিশুর নামটি লিপিবদ্ধ করানো এ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ বেশি।

পূর্বে জন্ম নিবন্ধন প্রক্রিয়ার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অফলাইনে হলেও বর্তমানে সরকারি ডাটাবেসে নাগরিকদের তথ্য সংরক্ষণের স্বার্থে অনলাইনের মাধ্যমে তথ্যগুলো নেয়া হচ্ছে খুব সহজেই । চলুন জেনে নিই, জন্ম নিবন্ধন করার সর্বাধুনিক প্রক্রিয়া।

জন্ম নিবন্ধনের জন্য প্রথমেই কিছু কাগজপত্র প্রস্তুত রাখতে হবে বা রাখা দরকার এবং প্রয়োজনও। এর জন্য বিভিন্ন বয়সের লোকদের জন্য কাগজপত্রেও ভিন্নতা রয়েছে।

শিশুদের জন্ম নিবন্ধকরণে জন্মের পর প্রথম ৪৫ দিনের মধ্যে যে কাগজপত্রগুলো প্রয়োজন তা হলো

১। অনলাইনে আবেদনকৃত ফর্মের প্রিন্ট কপি করবেন।

২। শিশুর এক কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি লাগবে।

৩। শিশুর ইপিআই এক্সপান্ডেড প্রোগ্রাম অন ইমিউনাইজেশন টিকা কার্ড কিংবা ইপিআই কর্মীর নিকট থেকে প্রত্যয়নপত্র থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

৪। শিশুর জন্মস্থান ও জন্ম তারিখের প্রমাণপত্র হিসেবে হাসপাতাল বা ক্লিনিক থেকে শিশুর জন্ম সনদের সত্যায়িত অনুলিপি বা বার্থ এটেনডেন্ট-এর প্রত্যয়ন পত্র বা শিশুর জন্ম সংক্রান্ত অন্য কোনো প্রমাণ পত্র থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং প্রয়োজন। 

৫। বাংলা-ইংরেজি দুই ভাষাতেই বাবা-মার অনলাইনে নিবন্ধিত জন্ম সনদ লাগবে।

৬। বাবা-মার জাতীয় পরিচয়পত্র থাকতে হবে।

৭। শিশুর যে কোন একজন অভিভাবকের কর পরিশোধের প্রমাণ থাকতে হবে। 

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments

You must be logged in to post a comment.

Related Articles
লেখক সম্পর্কেঃ

আমি একজন স্টুডেন্ট,