ইনভেস্ট ছাড়াই অনলাইনে আয়ের জনপ্রিয় উপায় 2021

ইনভেস্ট ছাড়াই অনলাইনে আয়: মানুষের জীবনে এখন এক বড় প্রভাব ফেলেছে এই ইন্টারনেট। এক জরিপে দেখা গেছে ১৯৯৪ সাল থেকে আজ পর্যন্ত প্রায় ৮০০ মিলিয়ন মানুষ এই ইন্টারনেট এর সাথে যুক্ত হয়েছে। আর প্রতি নিয়তই তা বেড়েই চলেছে। আর ইন্টারনেট ব্যবহার কারীর অনেকাংশই আজ অনলাইন ইনকামের পিছনে ছুটছে। আর সফলও হচ্ছে।

আমাদের চ্যানেলটি সাবসক্রাইব করুন

অনলাইন ইনকাম করে বা ফ্রিল্যান্সিং করে সফল এমন প্রচুন উদাহরণ রয়েছে বাংলাদেশে। প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা রেমিটেন্স নিয়ে আসছে ফ্রিল্যান্সিং এ কাজ করে ঘরে বসেই। 

বলা বাহুল্য যে, ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে ঘরে বসে কাজ করে কোন রকম ইনভেস্ট ছাড়াই ইনকাম করা যায়। তবে জানতে  হবে কোন মাধ্যমে আপনি ইনকাম করবেন।

এদের মধ্যে অনেকেই ফরেক্স এ ট্রেডিং বা বিনিয়োগ করে ইনকাম করছে। কেউ আবার অনলাইন ব্যবসা শুরু করেছে। তবে তাদের এই কাজে একটা মূলধন প্রয়োজন ছিল। তার মানে ইনভেস্ট ছাড়া কিছু করা সম্ভব নয়?

অবশ্যই সম্ভব। আর তা হয়তো আপনি আমাদের টাইটেল বা শিরোনামটি দেখেই বুঝতে পেরেছেন। হ্যাঁ আজকে আপনাকে নিয়ে যাব সেই অনলাইনের দুনিয়ায় যেখানে টাকা বিনিয়োগ করে প্রতারিত হওয়ার কোনো ভয় থাকবে না,থাকবে ইনভেস্ট করার ঝুঁকি।

আর তাই আজকে আমাদের আলোচনার বিষয়বস্তু হচ্ছে ইনভেস্ট ছাড়াই কিভাবে অনলাইনে আয় করবেন। তাই চলুন শুরু করা যাক ইনভেস্ট ছাড়াই অনলাইনে আয়ের জনপ্রিয় উপায়গুলো কি-

ইনভেস্ট ছাড়াই অনলাইনে আয় এর উপায়

ডাটা এন্ট্রি-

অনলাইনে কাজগুলোর মধ্যে সেরা, জনপ্রিয় ও সেই সাথে অত্যন্ত সহজ একটি কাজ হলো ডাটা এন্ট্রি। আপনি যদি বড় বড় কোম্পানিগুলোর দিকে একবার তাকান তাহলে দেখতে পারবেন তাদের অনেক কাজ আর অনেক ধরনের হিসাব রাখতে হয়।

তবে এত কিছু কিন্তু করে উঠা সম্ভব হয় না। আর এই সব কাজ কোম্পানির যাকে দেয়া হয় তিনি কাজগুলো অন্যকে দিয়ে করিয়ে নেন।

আর এই বিভিন্ন ডাটা অ্যারেঞ্জ করাকেই মুলত ডাটা এন্ট্রি বলা হয়ে থাকে। অফিস বা কোম্পানিগুলোর এই কাজগুলো করতে গেলে আপনাকে অবশ্যই ল্যাপটপ নিতে হবে এবং সেই সাথে এক্সেল এ জানতে হতে হবে।

কাজ কোথায় এই প্রশ্নটির উত্তরে বলব, বিভিন্ন ফ্রি-ল্যান্সিং ওয়েবসাইটে দেখতে পারেন খোঁজ নিয়ে। আর এভাবেই খুব সহজে ইনভেস্ট ছাড়াই আপনি ইনকাম শুরু করতে পারেন।

পিটিসি সাইট থেকে আয়-

এখন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যারা তাদের দেখানো বিজ্ঞাপনে ক্লিক করলে ভিজিটরকের টাকা দেয়। এসব ওয়েবসাইটকে পিটিসি সাইট বলা হয়ে থাকে। প্রশ্ন করতে পারেন তারা কেন আপনাকে টাকা দিবে, তাই না?

আসলে ওয়েবসাইটের মালিক যে বিজ্ঞাপন দেখাচ্ছে তার জন্য তো আপনি একটি অ্যামাউন্ট পাচ্ছেনই পাশাপাশি আপনি যদি ওই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে তবে সিপিসি এর জন্য সে আরো কিছু টাকা বোনাস পাবে। আর তারই মধ্যে থেকে আপনাকে একটা নগণ্য অ্যামাউন্ট দেয়া হবে।

তবে পিটিসি সাইটের সাথে কাজ করার আগে আপনাকে সব কনফার্ম হয়ে নিতে হবে কারণ বেশিরভাগ সময়ই এসব সাইট ভুয়া হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে প্রতারিত হওয়া থেকে বাঁচতে আপনাকে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে।

ওয়েব ডিজাইন করে আয়-

বর্তমানে অনলাইন এ যে কাজগুলোর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে তার মধ্যে ওয়েব ডিজাইন অন্যতম। কাজের পৃথিবীতে প্রতিনয়তই নতুন নতুন ওয়েবসাইট তৈরি হচ্ছে। তবে যারা এসব ওয়েবসাইট তৈরি করছেন তারা কিন্তু কাজগুলো নিজেরা করেন না। বরং কিছু ওয়েব ডিজাইনার এবং ওয়েব ডেভলপারকে টাকা দিয়ে ওয়েবসাইট বানিয়ে নেন।

পূর্বে একটি ওয়েবসাইট তৈরিতে শুধু প্রোগ্রামার দরকার পড়লেও এখন ওয়েব ডিজাইনার এর চাহিদাও অনেক। আর এর জন্য অর্থাৎ ওয়েব ডিজাইনিং এর প্রত্যেকটি কাজের জন্য একজন কমপক্ষে ১ লাখের উপরে বাজেট রাখে।

অর্থাৎ একটি কাজ করেই লাখ টাকা ইনকাম কোনো ব্যাপারই না। চাইলেই শুরু করতে পারেন আজকেই।

অনলাইন টিউটর হিসাবে কাজ করে আয়-

যোগাযোগ এবং অন্যান্য বিষয় যেমন এখন অনেকটাই অনলাইন সাপেক্ষ হয়েছে তেমনি পড়াশুনাটাও অনলাইনের সাথেই এখন জড়ীয়ে গেছে। হ্যাঁ, এখন স্কুল কলেজের পিছনে বেশি সময় না দিয়ে অনলাইনেই ভালো শিক্ষার জন্য অনেকেই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

বিশেষ করে এই করোনাকালীন সময়ে বিষয়টা অনেক বেড়েছে। আর আপনার জন্য আয়ের এক নতুন রাস্তা তৈরি হয়েছে।

হ্যাঁ, আপনি যদি কোনো বিষয়ে ভালো পড়ানোর যোগ্যতা রাখেন তবে খুব সহজেই আপনি অনলাইন টিউটর হিসাবে কাজ করে আয় করতে পারেন। কালের পরিক্রমায় এই অনলাইন টিউটরের চাহিদা বহুগুণে বেড়ে গেছে।

আর তাই এখানেই খুঁজে নিতে পারেন সব ধরনের সব বয়সের শিক্ষার্থীর খোঁজ। আর অনলাইনে অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে ইন্টারভিউ দিয়ে যদি নির্বাচিত হতে পারেব তবে খুব সহজেই নাম ধাম কামিয়ে নিতে পারেন এবং এই সেক্টর থেকে আয় অনেকটাই বেশি।

অনুবাদক হিসাবে কাজ করে আয়-

আপনি কি ইংরেজি থেকে বাংলায় অনুবাদ করতে পারদর্শী? পাশাপাশি আরো অনেক ভাষা জানা আছে? তবে আপনি কাজ করতে পারেন একজন অনুবাদক হিসাবে। হ্যাঁ, ইংরেজি থেকে অন্যান্য ভাষা কিংবা অন্যান্য ভাষা থেকে ইংরেজিতে অনুবাদ করে মাসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারেন।

এখন অনেক ওয়েবসাইটই আছে যারা মূলত এই অনুবাদকদের নিয়েই তৈরি । আর আপনি এখানে কাজ করতে পারেন খুব সহজেই।

ট্রান্সক্রিপশনিস্ট হয়ে আয়-

ট্রান্সক্রিপশন শব্দটি তো শুনেই থাকবেন। আসলে এর মানে হচ্ছে আপনি যা শুনছেন হুবহু তাই লেখা। অর্থাৎ একটি অডিও শুনে আপনাকে তার স্ক্রিপ্ট লিখতে হবে। শুনতে হয়তো বা অবাক লাখছে তবে কাজটি শুরু করলেই তা বুঝতে পারবেন।

ট্রান্সক্রিপশন এর কাজটির জন্য আপনার যা দরকার হবে তা হলো ইংরেজিতে দক্ষতা। কারণ বেশিরভাগ কাজই ইংরেজিতে দেয়া হয়ে থাকে।
আর এ ধরনের কাজ আপনি বিভিন্ন ফ্রি-ল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে খুঁজে পেতে পারেন। এছাড়াও বিভিন্ন ওয়েবসাইট যেমন রেভ ও আরো অনেকগুলো রয়েছে যেখানে প্রতি নিয়তই এমন কাজ পোস্ট করা হয়।

প্রোডাক্ট রিভিউ লিখে আয়-

বর্তমানে অন্যতম জনপ্রিয় একটি কাজ হচ্ছে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম । আর এর মাধ্যমেই অনেকেই নিজের আয়ের ঠিকানা খুঁজে পেয়েছে। তবে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামের কথা আপনাকে বলছি না।

আমি বলছি অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট এর জন্য যে প্রোডাক্ট রয়েছে তার বর্ণ্না বা ডেসক্রিপশন লেখা। হ্যাঁ, অ্যামাজনের এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর পিছনে অন্যতম একটি বড় হাতিয়ার হলো উক্ত প্রোডাক্টের ডেসক্রিপশন।

কেননা একজন ক্রেতা ডেসিক্রিপশন দেখেই কোনো পণ্য কেনার পিছনে ধাবিত হয়।

আর তাই অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট যারা করে থাকেন তাদের বেশির ভাগেরই লক্ষ থাকে এই ডেস্ক্রিপশনটা ভালো করে লেখা। যার জন্য তারা অনেক টাকা দিয়ে রাইটার নিয়োগ দেয়। আর এরই মাধ্যমে আপনিও আপনার ইনকামটির রাস্তা খুঁজে নিতে পারেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়-

পূর্বের পয়েন্টটাতে আমি আপনাকে অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামের কথা বলেছিলাম। হ্যাঁ, এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমেও আপনি খুব সহজেই আয় করতে পারবেন।

এর কাজটি মূলত কিছুটা এমন যে আপনি অন্যের প্রোডাক্টের প্রচার প্রচারণা করছেন।

আর এই প্রচার প্রচারণার জন্য যদি কেউ তা কিনে তবে আপনিও তার একটা ভাগ পাবেন। আর এভাবেই আয় করতে পারেন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে।

জরিপ ও সার্চ থেকে আয়-

হ্যাঁ, এই ওয়েবসাইটের অনলাইন জরিপ এ অংশ নিয়ে আপনিও আয় করতে পারেন। এছাড়াও শুধুমাত্র সার্চ থেকেই অনেক টাকা আয় করতে পারেন। সার্চ এর কাজটি মূলত গুগলে যেভাবে সার্চ করেন তারই মতো। এখানে শুধু আপনাকে অন্য একটি সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করতে হবে।

হ্যাঁ, নতুন নতুন সার্চ ইঞ্জিনগুলো এমন সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে তাদের প্রচার প্রচারণার জন্য। আর এমনি একটি সার্চ ইঞ্জিন হলো Scour ।
এটি মূলত ৩ টি সার্চ ইঞ্জিনের একটি মিলিতরূপ। আর এর মাধ্যমে প্রতিটি সার্চের জন্যই একটি নির্দিষ্ট টাকা আপনি পাবেন।

ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসাবে আয়-

বর্তমানে অন্যতম জনপ্রিয় একটি কাজ হলো ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট। উন্নত বিশ্বের দেশগুলোতে মানুষ প্রায় তার কাজের সহযোগিতার জন্য কিছু লোক খুঁজে থাকে। আর তার জেড় ধরেই এই ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট পেশাটির উৎপত্তি।

হ্যাঁ, অন্যকে কাজের সহযোগিতা করেও আপনি আয় করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার অনেক ধরনের কাজ জানা লাগতে পারে। আবার সবচেয়ে বেশি যে জিনিসটির দরকার তা হলো যোগাযোগ করার ক্ষমতা।

হ্যাঁ, আপনাকে ভালোভাবে যোগাযোগ করার টেকনিক জানতে হবে। এক্ষেত্রে ইংরেজি একটি অত্যাবশকীয় উপাদান। যা আপনাকে ভালোভাবেই আয়ত্ত করতে হবে।

ফ্রি-ল্যান্সিং করে আয়-

অনলাইনে ইনভেস্ট ছাড়া আয়ের কথা চিন্তা করলেই ফ্রি-ল্যান্সিং সবার প্রথমেই আসে। যদিও আমি তার কথা আপনাকে এক্কেবারে শেষে বলছি।
হ্যাঁ, ফ্রি-ল্যান্সিং করে আপনিও অনলাইন প্লাটফর্মকে নিজের কর্মস্থল বানিয়ে নিতে পারেন।

ফ্রি-ল্যান্সিং এখন অনেক জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। এখানে শুধু এক দু ধরনের কাজ নয়। বরং হাজার হাজার কাজের সমাহার রয়েছে। আর এ কাজগুলোর মধ্যে নিজের পছন্দমতো কাজ নির্বাচন করে আয় শুরু করে দিতে পারেন।

আর এর জন্য জনপ্রিয় কয়েকটি ফ্রি-ল্যান্সিং প্লাটফর্ম হলো-

১। ফাইভার

২। ফ্রি-ল্যান্সার ডট কম

৩। আপ ওয়ার্ক

৪। গুরু

৫। পিপল পার আওয়ার এর মতো রয়েছে হাজারো সাইট।

ছোট কাজ সম্পাদন করে-

ফ্রি-ল্যান্সিং এর মতোই কিছুটা তবে এটা ফ্রি-ল্যান্সিং এর মতো ততটা জনপ্রিয় নয়। আবার এই কাজের জন্য আপনাকে বেশি কিছু জানতেও হবে না। হ্যাঁ, মাইক্রো ওয়ার্কার এর মতো সাইটগুলোর কথাই বলছি। আপনি হয়তো এসব সাইটের নাম সচরাচর শুনেই থাকবেন।

এই সাইটগুলোতে খুবই ছোট্ট ছোট্ট কাজ দেয়া হয়ে থাকে। আর কাজ শেষ হলে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট অ্যামাউন্টের টাকা প্রদান করা হএয় থাকে।
এরকমই জনপ্রিয় কিছু মাইক্রো ওয়ার্কিং সাইট হলো-

১। মাইক্রো ওয়ার্কাস ডট কম

২। এনিটাস্ক

বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আয়-

ফেসবুক, টুইটার, ইন্সটাগ্রাম কিন্তু এখন শুধু আপনার আমার চ্যাটের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। বরং এর বিস্তার যেমন হয়েছে তেমন পরিসরও বেড়েছে। এখানে ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ার সাথেই সাথেই মানুষ এগুলোকে তাদের ব্রান্ড প্রচারের হাতিয়ার বানিয়ে ফেলেছে।

আর সেখান থেকে সোশ্যাল মিডিয়া পরিকল্পক কথাটির উৎপত্তি।

হ্যাঁ, একজন সোশ্যাল মিডিয়া পরিকল্পকের যে কাজটি তা হলো কোনো একটি নির্দিষ্ট ব্র্যান্ডের ভিডিও প্রোডাক্ট এবং বাকি সব জিনিসের বেশি বেশি পরিমাণে শেয়ার বাড়ানো। পাশাপাশি তা জনপ্রিয় করে তোলা এবং নির্দিষ্ট কাস্টমারের কাছে পৌছানোও একজন সোশ্যাল মিডিয়া পরিকল্পকের কাজ।

দিনে ২ থেকে ৪ ঘন্টা যেহেতু সোশ্যাল মিডিয়াতে এমনিই চলে যায় তাই আপনি আপনার এই সময়টাকে কাজে লাগিয়ে আয় শুরু করে দিতে পারেন।

পরিশেষে-

অনলাইনে ইনকাম আপনি খুব ধুমধাম করেই করতে পারেন। তবে না ইনকাম না করার চান্সও কিন্তু কম নয়। আর অনলাইনে ইনকাম কখনোই দীর্ঘস্থায়ী নয়। তাই আপনাকে যেটা বলতে চাচ্ছি তা হলো অনলাইন ইনকাম আপনি কেবল নিতে পারেন নিজের পার্টটাইম পেশা হিসাবে।

আর তা অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যেন তাতে ইনভেস্ট করতে না হয়। কেননা ইনভেস্ট করতে গেলে অনেক বারই ভুয়া লোকের খপ্পরে পড়তে পারেন। আর এসব মেনে আপনি একবার ইনকাম শুরু করতে পারলেই আপনাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হবে না।

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments

You must be logged in to post a comment.

Related Articles
লেখক সম্পর্কেঃ