ফেসবুকের ২০টি ক্ষতিকর দিক

আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা। আশা করি ভাল আছেন। আমি আপনাদের সামনে ফেসবুকের ২০টি ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে বলার জন্য হাজির হয়েছি।

আমাদের চ্যানেলটি সাবসক্রাইব করুন

আজকে আমি আপনাদেরকে ফেসবুকের বৃষ্টি ক্ষতি দিক সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো। তাহলে শুরু করা যাক আমাদের আজকের আর্টিকেলটি।

ফেসবুক একটি অসামান্য সামাজিক যোগাযোগ প্ল্যাটফর্ম। আমরা প্রায় সকলেই ফেসবুক প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহার করে এবং আমাদের মধ্যে প্রায় সকলেরই একটি ফেসবুক একাউন্ট আছে ।

এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যেমন অনেকগুলো সুবিধা রয়েছে, তবে এর সাথে কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে। এখানে ফেসবুকের ২০টি ক্ষতিকর দিক দেওয়া হলো:

১.প্রজন্ম বিভাজন: ফেসবুকে নির্দিষ্ট গ্রুপের সাথে একতা বিকাশ করা কঠিন হতে পারে এবং প্রজন্মের মধ্যে বিভাজন উৎপন্ন করতে পারে।

২.পারসোনাল তথ্যের নিরাপত্তা: ফেসবুক ব্যবহারকারীদের পার্সোনাল তথ্য সংরক্ষণ এবং নিরাপত্তার সাথে সম্পর্কিত সমস্যার সম্মুখীন থাকতে পারে।

৩.বিজ্ঞাপনের প্রভাব: ফেসবুক বিজ্ঞাপন ব্যবহারকারীদের সামনে প্রদর্শিত হয়, যা কিছুটা ব্যবহারকারীদের প্রভাবিত করতে পারে।

৪.ফেইক নিউজ: ফেসবুকে ফেইক নিউজ প্রচার করা হতে পারে এবং এর প্রভাব দ্বারা সমাজের মধ্যে ভ্রম প্রচারিত হতে পারে।

৫.অসম্পূর্ণ তথ্য: ফেসবুকের বেশিরভাগ তথ্য গুলো অসম্পূর্ণ। এজন্য অনেকেরই অনেক বিভ্রান্তির মধ্যে পড়তে হয়।

৬.ক্যাবল নিউজ: ফেসবুক একটি ক্যাবল নিউজ মাধ্যম হিসাবে উপস্থিত থাকতে পারে এবং এর প্রভাব দ্বারা সমাজের মধ্যে ভ্রম প্রচারিত হতে পারে।

৭.এথিক দ্বিপক্ষীয়তা: ফেসবুকের নীতিমালা এবং স্থানীয় সম্প্রদায়ের উপস্থিতি এথিক দ্বিপক্ষীয়তার প্রশ্ন উত্পন্ন করতে পারে।

৮.হেটস্পিচ: ফেসবুকে হেটস্পিচ এবং মানবাধিকারের বিরুদ্ধে প্রচারিত কোনও উপস্থিতি আছে তা প্রভাব করতে পারে।

৯.সাইবার আপরাধ: ফেসবুকের ব্যবহারকারীদের সাথে সাইবার আপরাধ ঘটতে পারে এবং প্রভাব দ্বারা ফেসবুক প্রতিক্রিয়া নেওয়ার জন্য সমস্যা হতে পারে।

১০.ডাটা লিকেজ: ফেসবুকে সংগ্রহিত তথ্য অন্যান্য দৃষ্টিগোচর হতে পারে এবং একটি ডাটা লিকেজের জন্য ব্যবহারকারীদের নিজস্ব তথ্য নিরাপত্তা সমস্য

১১.বিজ্ঞাপন প্রভাব: ফেসবুকে প্রদর্শিত বিজ্ঞাপন ব্যবহারকারীদের সামাজিক মনোযোগ প্রভাবিত করতে পারে।

১২.প্রাইভেসি নির্বাচন: ফেসবুকে ব্যবহারকারীদের পারসোনাল তথ্য সংরক্ষণ করা যায়। কিন্তু ব্যবহারকারীদের প্রাইভেসি নির্বাচন অস্বস্তিতে পড়তে পারে।

১৩.বিভিন্ন সম্প্রদায়ের সংঘটন: ফেসবুক একটি বিশাল প্ল্যাটফর্ম এবং এর উপস্থিতি পাকিস্তান, মিয়ানমার এবং অন্যান্য সম্প্রদায়ে অসম্পূর্ণ হতে পারে।

১৪.ফেসবুক লাইভ: ফেসবুক লাইভের মাধ্যমে প্রচারিত প্রতিফলন কোনও উপস্থিতির কারণে সংগ্রহ হতে পারে।

১৫.প্রতিযোগিতামূলক সম্প্রদায়ের নিশ্চয়তা: ফেসবুকের বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক সম্প্রদায় আছে এবং তাদের নিশ্চয়তা নিয়ন্ত্রণ না থাকলে সমস্যা উত্পন্ন হতে পারে।

১৬.ফেসবুক গ্রুপ: ফেসবুক গ্রুপে ক্রিয়াকলাপ বিভিন্ন ধরনের হতে পারে এবং এর উপস্থিতি সমস্যার উৎস হতে পারে।

১৭.সামাজিক মাধ্যম অ্যাডিকশন: ফেসবুক একটি বিশাল সামাজিক মাধ্যম যা ব্যবহারকারীদের প্রতি সুযোগ দেয় অ্যাড করতে। এটি অস্বচ্ছতা এবং ভুল তথ্য বিতর্কের উৎস হতে পারে।

১৮.নেগেটিভ কমেন্ট: ফেসবুকে ব্যবহারকারীদের নেগেটিভ মন্তব্য ও ট্রলিং হতে পারে যা ব্যবহারকারীদের ভাব বিপদে পড়তে পারে।

১৯.হ্যাকিং: ফেসবুক একটি বিশাল ওয়েবসাইট যা হ্যাকিংের শিকার হতে পারে এবং এর সিকিউরিটি প্রশ্নগুলি উত্পন্ন করতে পারে।

২০ডেটা লিকেজ: ফেসবুক একটি বিশাল ডেটা স্টোরেজ প্ল্যাটফর্ম এবং এর সিস্টেম ক্র্যাশ হলে ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য ডেটা লিক হতে পারে।

সামারিঃ ফেসবুক সম্পর্কিত ক্ষতিকর দিক গুলির সমাপ্তি নেই এখনো আরো ক্ষতিকর বিষয় দেখা যায় যেমনঃ সামাজিক মিডিয়া সম্পর্কিত হেটারস্টমেন্ট বা মিথ্যা তথ্য প্রচার হওয়া।

ফেসবুক প্ল্যাটফর্ম একটি সমস্যামূলক দুনিয়া যার ক্ষেত্রে অন্য সমস্যা ও প্রতিবেদন সম্ভব যা উল্লেখ করা না হয়ে থাকে।

আমার আজকের আর্টিকেলটি এই পর্যন্ত ছিল। আমার আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাদেরকে ফেসবুকের ২০টি ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে জানিয়েছি। আজকের মত আমার সম্পূর্ণ বক্তব্য এখানেই শেষ করছি।

আগামী আর্টিকেলে আবারও এরকমই ভালো কিছু টপিক নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হবে ইনশাআল্লাহ। ভালো থাকবেন। খোদা হাফেজ।

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments

You must be logged in to post a comment.

Related Articles
লেখক সম্পর্কেঃ